জাতিসংঘ সাধারন পরিষদে আগা শাহীর বিবৃতি

৭.৮২.১৭৬ ১৭৯

শিরোনামঃ ৮২। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে আগা শাহীর বিবৃতি

সূত্রঃ জাতিসংঘ দলিলপত্র উদ্ধৃতিঃ বাংলাদেশ ডকুমেন্টস

তারিখঃ ১২ অক্টোবর, ১৯৭১

.

মিস্টার আগহ শাহ (পাকিস্তান) এর বিবৃতি জাতিসংঘ এর সাধারণ সভায় ।

অক্টোবর ১২, ১৯৭১

.

ইন্ডিয়ার প্রতিনিধি যখন বিবৃতি এর জন্য একটি সঠিক প্রতিউত্তর তৈরি করছিল , ১৯৫৩ সালের ৫ অক্টোবর ঘোষণা করে দুটি প্রস্তাব যাহারা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিনিধিত্ব দলের সাথে একমত । প্রথমত পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ অবস্থা ছিল যা ইন্ডিয়া নিজেদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করছে, ” এটার ভিতর আসতে পারে না এবং আসা উচিৎ নয় ” ।  দ্বিতীয়ত  যে সমস্যা ছিল যারা  বাস্তুচ্যুত ছিল তাদের ফিরে আসা তাদের বাড়িতে যা পূর্ব পাকিস্তান এ একটা যন্ত্রণা এবং ফিরে আসা নিয়ে  বিতর্ক ছিল  ।

যদি ইন্ডিয়ার প্রতিনিধি তাদের প্রস্তাব তুলে ধরে,  আমরা দেখেছি যে ইন্দো-পাক উপমহাদেশ এর শুরুর প্রক্রিয়া হয়ত অপসারিত হবে বা হতে পারে ।  এর জন্য স্থিতি একটা সমাধান  আমাদের অভ্যন্তরীণ সমস্যার অতি সহজ সমাধান হবে ।

ইহা এটা না, তবুও,অতন্ত্ দুঃখজনক যে, যেটা তুলে ধরা হয়েছিল তা প্রস্তাবনা থেকে অনেক দূরে, ইন্ডিয়ার প্রতিনিধি অগ্রসর হওয়া কে বাধা প্রদান করছিল প্রতি মুহূর্তে । অন্যদিকে তিনি বলেছেন ইন্ডিয়া করতে পারে না বা তাদের উচিৎ নয় পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ সমস্যায় হস্তক্ষেপ করা । কিন্তু সোজা ভাবে, তিনি প্রশ্ন করেছেন যে সরকার এর উচিত চুক্তি করা ঐ সব মানুষগুলোর সাথে যারা পাকিস্তানের একতা ভেংগে দিতে চায় । এটা পরিস্কার নয় যে, এক প্রদেশের এর ব্যাপারে অন্য প্রদেশ হস্তক্ষেপ করবে? প্রাদেশিক সরকার ইচ্ছে পোষণ করে যে তারা স্বাভাবিক সম্পর্ক বজায় রাখবে একে অপরের সাথে এবং কেউ কারো অভ্যন্তরীণ সমস্যার ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করবে না । কিন্তু এখানে, এক প্রদেশ দাবী করে যে, নির্দিষ্ট কোন অভ্যন্তরীণ অবস্থার সমাধান একটা নির্দিষ্ট পথেই হবে ।  তারপর  আবার, অন্যদিকে, রাষ্ট্রদূত সেন বলেছেন যে শরনার্থীদের ফিরিয়ে দেয়ার সমস্যা এক অত্যন্ত যন্ত্রণা দায়ক । অপর পক্ষে, ইন্ডিয়া  কাছ থেকে নামমাত্র সহযোগিতা আশা করা যায় না যে উদ্দ্যেশে তারা শরনার্থীদের ফিরিয়ে তাদের ঘরে,   তাদের জীবনের নিরাপত্তা, সম্পদ আর সম্মান ।

এখানে একটা বিষয় পরিস্কার,  প্রত্যেকেই একমত যে এই মানবিক দুঃখজনক প্রস্থান এর সমস্যার সমাধান একমাত্র তাদের উচিত নিজ ঘরে ফিরে আসা । যদিওবা তারা বর্তমানে ইন্ডিয়ার মাটিতে আছে, আমার প্রশ্নঃ কিভাবে এটার সমাধান হবে যদি ইন্ডিয়া সহযোগিতা না করে? অথচ ইন্ডিয়ার প্রতিনিধির বিবৃতিতে ব্যাখ্যা করে দেখা যায় যে তারা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে মানবিকতা আর জরুরী অবস্থার অবসান এর জন্য ।

শরনার্থীদের ফিরে আশা নিয়ে যে যে রাজনৈতিক শর্ত দেয়া হয়েছে, সেটা শুধু পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার এ না, এমন কি একটা বড় সংখার মানুষের অঙ্গীকার এর সসাথে জড়িত । ইন্ডিয়ার প্রতিনিধি আমাদের কঠিন ভাবে অভিযুক্ত করেছেন ।

 

কিন্তু কিভাবে একজন বর্নণা করতে পারে যে ইন্ডিয়ার মনোভাব এবং নীতি কোন অংশের জন্য দায়ী যারা শরনার্থীদের ফিরিয়ে দিতে বাধা প্রদান করছে? আমাদের বিবৃতি বক্তৃতার উপর তৈরি যে ২৭ থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর এবং ৫ই অক্টোবর আমার প্রতিনিধি বর্নণা করবেন বিস্তারিত যে পাকিস্তান সরকার শরনার্থীদের ফিরে আসায় কোন ভয় নেই এটা নিশ্চিত করেছে ।  সাধারণ সম্পাদক এবং জাতিসংঘ এর হাই কমিশনার দুজনেই শরনার্থীদের সাহায্যের চেষ্টা করেন । এখন সময় নয়, যে ইন্ডিয়া  নিরপেক্ষ ভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে একটা গঠনমূলক প্রস্তবনা যেটা তৈরি করা হয়েছে? এই অংশে পাকিস্তান সফল হয়েছে প্রায় ২০০,০০০ জন শরনার্থীকে ফিরিয়ে আনতে । আমি এখন সভায় শরনার্থীদের ফেরা নিয়ে বিবরনি দেয়া এবং নিশ্চিত করা যে জাতিসংঘের প্রতিনিধি হাই কমিশনার, যিনি ব্যক্তিগত ভাবে ঘুরে দেখেছেন পূর্ব পাকিস্তানের অনেকাংশ এবং শরনার্থীদের সম্পদ পুনরুদ্ধার করা হয়েছে এবং তারা খুব অল্প সংখ্যায় আছে ।  আমার সরকার এর সব সামর্থ্য আছে যেসব প্রতিনিধি ইউএনএইচসিআর থেকে শরনার্থীদের দেখতে আসবে তাদের ফিরে আসা ।  আমরা এখানে বিতর্কে জড়াতে আসিনি, কিন্তু চেষ্টা করছি কিভাবে এই বিপদ থেকে উদ্ধার পপাওয়া যায় । আমাদের প্রধান বিবৃতি যেটা অক্টোবর ৫ এ উদাহৃত জমা করার ঘটনা লুকান হয় যে যুদ্ধ ইন্ডিয়া আর পাকিস্তান এর মাঝে হচ্ছে সেটা রত করা হয় ।  রাষ্টদূত সেন তাদের সবাইকে হাসিখুশি পন্থায় অপসারন করেন । তারপর তিনি বলেন যে ইন্ডিয়া কাছে ৪০০ উপরে অভিযোগ আছে পূর্ব সীমান্তে ধ্বংস যোজ্ঞের উপর । নির্বিশেষ অভিযোগ এর উপর ভিত্তি করে, এটা প্রমাণিত হয় না যে এটা কোন জরুরী অবস্থা? এটা যথেষ্ট নয় অভিযোগ এর জন্য; কোন একটা অবশ্যই পরীক্ষিত হওয়া উচিত ।  যদি ইন্ডিয়া চায় এই অভিযোগ পরীক্ষা করে দেখা হোক; কিন্তু এটা জরুরী নয় যে নিরাপত্তা কাউন্সিল বিবেচনা করে দেখব যে এটা আন্তর্জাতিক অবস্থা?  আমরা যে বিবৃতি দিয়েছি, আমরা প্রকাশ করেছি আমাদের  প্রস্তুতি যে সহযোগিতা ভাল একটা অফিস কমিটি আর নিরাপত্তা কাউন্সিল  ।  কিন্তু ইন্ডিয়া প্রতিরোধ করে কার্যসম্পাদন করে ফেলতে পারে যাতে করে অবস্থার পরিবর্তন হয় । এটা অস্বীকার করা যায় না ইন্ডিয়া পাকিস্তান উপমহাদেশ এর শান্তি এখন হুমকির মুখে? জাতিকে আজ ভাষণ দেন,  রাষ্ট্রপতি আগা মোহাম্মদ ইয়াহিয়া খান বলেন, “” তারা”” ইন্ডিয়াকে ইংগিত করে – ” বোমা মারছে এবং প্রতি নিয়ত চলমান ভাবে নিক্ষেপ করে যাচ্ছে ওই এলাকায়” যেটা, পূর্ব পাকিস্তানের এলাকা ” – ” তাদের আর্টিলারি এবং মর্টার দিয়ে “।  ক্রমেই পুরো বিশ্ব জেনে যাবে যে সব বড় ধরনের নাশকতার কার্যকলাপ যেমন  ব্রিজ ধ্বংস করা এবং পূর্ব পাকিস্তান এর সাথে যোগাযোগব্যবস্থা এর ভাংগন এ সব কিছু ই করছে ইন্ডিয়ার অনুপ্রবেশকারীরা কিন্তু নাম দিচ্ছে  বিচ্ছিন্নতাবাদীদের । অন্তর্তঘাতী এবং ফ্রগম্যান শিখে নিচ্ছে আর ইন্ডিয়া পাঠিয়ে দিচ্ছে যাতে করে আমাদের খাদ্য বহনকারী জাহাজ গুলো ধ্বংস করে দিতে পারে পূর্ব পাকিস্তান এ কিন্তু তারা ব্যর্থ হয় আমাদের আর্মিদের কাছে ।   ইন্ডিয়ার উদ্দেশ্য তেমন ককিছু না কিন্তু একটা অবস্থা তৈরি করা যাতে পূর্ব পাকিস্তানের লোক জন অনাহারে থাকে ।

তবুও দেখা যাচ্ছে যুদ্ধ টা ইন্ডিয়ান সামরিক সৈন্যরা আমাদে সীমান্তে ভীড় করছে,  আর পাকিস্তান শান্তি বজায় রেখে চলছে ।  রাষ্ট্রপতির আজকের বিবৃতি অনুযায়ীঃ ” এটা আমাদের বিশ্বাস যে এটা একটা অবস্থার সৃষ্টি করছে যা কিনা শরনার্থীদের ফিরে আসা এবং সাধারণ অবস্থা তৈরি করবে,  আর এটা জরুরী যে ইন্ডিয়া এবং পাকিস্তান একত্রে কোন পন্থা বের করা উচিত এবং টান কমানোর নিমিত্তে এবং স্বাভাবিক অবস্থা এর জন্য তাড়াতাড়ি  সবাইকে ফিরে আসা উচিত ।”

 

সম্ভাবত ই না তবুও দায়িত্ব যে, রাষ্ট্রদূত সেন অবহসিত হন যে,  রিপোর্ট উদ্ধৃত করা হয়েছে আমাদের কাছে, যে হাজার এর কাছাকাছি শেল নিক্ষেপ করা হয়েছে ইন্ডিয়া আর্টিলারি থেকে পূর্ব পাকিস্তান এর  সীমান্তের  গ্রামে ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে । তারপর তিনি নিজে কাছাকাছি শব্দটি পরিবর্তন করে একে বারে সঠিক করে বলতে প্রশ্ন করেন কে এগুলো গুনেছে? কিন্তু ইন্ডিয়ার প্রতিনিধি এখানেই থামেন না  এবং একই প্রশ্ন করেন, যখন তারা যুক্তি আর বিবেক হীন ভাবে বলতে শুরু করে যে এক লক্ষ এর উপর মানুষ মারা গেছে পূর্ব পাকিস্তান এ । রাষ্ট্রদূত সেন উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন , যে একটা  তুচ্ছ পত্রিকার কথা ম্যানচেষ্টার গার্ডিয়ান, কিন্তু তিনি তাকে মনে করিয়ে দেন যে একই পত্রিকা এই ইস্যুতে ১৯ জুলাই একটা রিপোর্ট প্রকাশ করে, এবং তার সংবাদাতা ছিলেন, মার্টিন ওলকোট, এর প্রভাব বিবেচনায় বলেনঃ ” সাধারন হিসেবে পূর্ব পাকিস্তান এর হত্যা এর ঘটনা, এটা অবশ্যই নেয়া উচিৎ যে প্রত্যেক ক্যাটাগরিতে গগনা করা”” ।  ওলকোট খুব ভাল ভাবে হিসেব করে দেখেন যে প্রায় ২০,০০০ মানুষ মারা যায় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দ্বারা এবং ৩০,০০০ হতাহত হয় পাকিস্তানি আর্মিদের দ্বারা, যা ২৫শে মার্চ রাতের ফল ।  তার উদ্ধৃতিঃ

”  সামরিক বাহিনীর পদক্ষেপ এ কিছু লোক মারা গিয়েছে যা  অপর পক্ষের প্রজ্ঞাপন এ বলা হয়েছে তার থেকে কম “

৫ই অক্টোবর তার বিবৃতি,প্রতিনিধি দলের চেয়ারম্যান  উল্লেখিত করেন যে তিনি পূর্ব পাকিস্তান থেকে আসছেন কারণ তিনি  জানা যে তার সাথে পূর্ব পাকিস্তান এর অনেকের সাথে পরিচিত হন যা আমাদের দেশের অন্তর্ভূক্ত । আমি দুঃখ প্রকাশ করছি রাষ্ট্রদূত সেন এর উচিত ছিল তার জাতিকে উল্লেখ করা ।  সুনিশ্চিত ভাবে,  একজন ইন্ডিয়ার প্রতিনিধি হিসেবে,  তিনি কোন কারনে তার একক ভাবে জন্ম পরিচিতি আর অবস্থা পাকিস্তানের কোন অংশ নয় ।

সবশেষে, ইন্ডিয়ার প্রতিনিধি,  চেষ্টা করেছেন হালকাভাবে উদগত করেছেন ইন্ডিয়া আর পাকিস্তান  এর মাঝে যে বিরত থাকা সম্পর্ক পুনঃ স্থাপিত  করতে চেষ্টা করেন যা দুই দেশের মাঝে ছিল ।  তিনি জম্মু আর কাশ্মীর এর সমস্যা সম্পর্কে কিছু শুনতে চান না, অথচ এই সমস্যায় লাখ খানে মানুষ জড়িয়ে আছে ।  তিনি বলেছেন যে ইন্ডিয়া সব সময় চেয়ে আসছে যে তারা সব সহযোগিতা করবে এই দ্বিপার্শ্বিক সমস্যা সমাধানের জন্য ।  প্রথমত যে, জম্মু আর কাকাশ্মীর সমস্যা দ্বিপার্শ্বিক নয় । দ্বিতীয়ত,  যযদি আমরা ছাড় না দদেই এক মুহূর্তের জন্য, এটা অতি সাধারণ নয় যে ইন্ডিয়া চুক্তি করবে এই সমস্যা সমাধানের জন্য, পরবর্তীতে বলেন যে এক মাত্র চুক্তি হতে পারে পাকিস্তান আজাদ কাশ্মীর ছেড়ে দিবে । অপর শব্দে বলা যায়,  তারা আমাদের আমন্ত্রন জানিয়েছে একটা দান করার জন্য  কাশ্মীর  যা তাদের দখল থেকে ছুটে গিয়েছে ।

এটা বলা হয় যে এই ইস্যু  আনা হয়েছে এই জন্য যে সমস্যা থেকে চোখ সরিয়ে নেয়ার জন্য যা পূর্ব পাকিস্তান তৈরি হয়েছে, এটা পুরোটাই বিপরীত । পরবর্তী এই সমস্যা উঠে এসেছে এই বছর এবং আমরা মনেপ্রাণে  আশা করছি যে তা শীঘ্র সমাধান হবে । জম্মু আর কাশ্মীর এর ভাগাভাগি বা একে বারে ভাগ করে নেয়ার সমস্যা তাদের সম্পর্কের শুরু থেকে চলে আসছে সেই ১৯৪৮ সাল থেকে ।

.

পাকিস্তান, অন্য সব দেশ এর চেয়ে বেশি সচেতন এর জরুরী রাজনৈতিক অবস্থা আর সসমাধান নিয়ে । আমাদের প্রধান কাজ হচ্ছে এটা সমাধান করা বাইরের হস্তক্ষেপ ছাড়া । পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি,  তার বিবৃতিতে বলেছেন, গনতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠত হবে দেশে ।  আমি  বক্তৃতামঞ্চ ছাড়াতে পারিনা  সচেষ্ট চিত্তে যে অপসারতি করা হবে আর যে ভুল বোঝা বুঝির সৃষ্টি হয়েছে পূর্ব পাকিস্তান যে ই বিবৃতি দেয়া হয়েছে এক বা দুজন প্রতিনিধি দ্বারা সাধারণ সভায় ।   এই ভুল বোঝাবুঝি মনে হচ্ছে আত্মনির্ধারণ কেন্দ্রিক । পাকিস্তান, যতটুকু অন্য সব দেশ এবং বিশ্বাস করে এবং অবিচলিতভাবে মেনে চলে নীতি ।   এই নীতি প্রযোজ্য সব মানুষ এর জন্য যারা ঔপনিবেশিক শাসক এর অধীন অথবা পরাধীন অধীনতা অথবা বিচ্ছিন্নতাবাদী যাদের জায়গা এখনো নির্ধারণ হয়নি । ইহা এক হাস্য কর অনুসরণ হবে এই নীতির,  যদি এটা জাতিগত ভাবে ডাকা হয়, জাতিগত বা ভাষাসংক্রান্ত দল সুবিন্যস্ত করা হয় বহু জাতি বা বহু ভাষার প্রদেশ যেতা এখন পরীক্ষিত হয়েছে তাদের অধিকার আর আত্মকেন্দ্রিকতা  । অবিরাম ভাংগন এর ফলে বিশেষত যে ররাষ্ট্র গুলো নতুন স্বাধীন হয়েছে ফলাফল ছাড়াই ।  পাকিস্তানের ক্ষেত্রে, এটা সার্বভৌম রাষ্ট্র যা কিনা পাওয়া গিয়েছে ইন্ডিয়ার নীতি অনুযায়ী, যা ইন্ডিয়া কে স্বাধীনতা দিয়েছে ।  উভয় রাষ্ট্র বিভিন্ন  ভাষা ভাষী ।  পাকিস্তানে আছে বাঙালি, পাঞ্জাবি, সিন্ধি, পাঠান এবং বেলুচি ; এই পাচ জাতি এবং সংস্কৃতির মানুষ গুলো প্রধানত আমাদের দেশের  এবং এদের মধ্যে কেকেউ ই সাব অর্ডিনেট না অথবা সংখ্যংখ্যায় কম নয় । রেফারেন্স  যেটা তৈরি করা হয়েছে পাঠান আর বেলুচিদের জন্য যা সাদৃশ্য সাথে ঐতিহাসিক আর বৈধ সত্য ।  এবং সর্বশেষ এ আমাদের প্রতিবেশী আফগানিস্তান এর কাছে কোন আশা নেই প্রখরভাবে শুধু মাত্র ভ্রাতৃত্বের সম্পর্ক রাখা আর শ্রদ্ধাশীল থাকা ।

Scroll to Top