যুদ্ধ পরিস্থিতি রিপোর্টঃ গোজাডাঙ্গা সাব সেক্টর

শিরনাম উৎস তারিখ
২৬। যুদ্ধ পরিস্থিতি রিপোর্ট গোজাডাঙ্গা সাব সেক্টর ৮ নং সেক্টরের দলিলপত্র ১৯৭১

 

 

ট্রান্সলেটেড বাইঃ Razibul Bari Palash

<১১, ২৬, ৪০৮-৪১৩>

 

 

ক্রমিক নং

 

সূত্র নম্বর ও তারিখ

 

তথ্য অন্তর্ভুক্তির তারিখ ঘটনা
১৩-৫-৭১ ১৩-৫-৭১ ১। কয় কমান্ডারকে যে কাজটি দেওয়া হয়েছিলো সেটা সফল হয়নি ২। মুসলিম লীগের সদস্যদের তিনটি ঘর ও শান্তি বাহিনীর এক সচিবের ঘর পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে।

হেমায়েত নামে এক সদস্য গ্রেফতার এবং ক্যাম্পে আনা হয়।

 

নং-নাই

১১৩০

১৬-৫-৭১ পারুলিয়া শাখা সম্পূর্ণরূপে ১৫০৪০০ টায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পার্টির গ্রেনেড দ্বারা তিনটি এমএল / শান্তি কমিটির নেতার ঘর ধ্বংস করে। তারা পাকবাহিনী সাহায্য করেছে। গল্গুলিয়াতে এলাকার জনগণ আমাকে অনুরোধ করে শান্তি বাহিনীর কার্যক্রম কমাতে। এই নেতারা পাক পতাকা উত্তোলন ও স্কুল চালু করার প্রকাশ্যে বাধ্য করত। পাবলিক জয়বাংলা কমিটি করতে সম্মত হয়। গেরিলা ও মুক্তিবাহিনীর জন্য আশ্রয় করার প্ল্যান করে। এবং পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য স্বেচ্ছাসেবকদের নামের তালিকা তৈরি করে। খুব শীঘ্রই আমার সেক্টরে জয়বাংলা কমিটির হবে যাতে প্রায় ৩০০ মানুষ জয়বাংলা স্লোগান দিয়ে আমাদের সাথে যোগদান করে। গ্রেনেড ও ৩০কেজি বিস্ফোরক উদ্ধার। সৈন্যদের মনোবল খুবই বেঁড়ে যায়।

 

২১-৫-৭১

১৫০০টা

২১-৫-৭১ ১৯ মে যুদ্ধ শত্রুদের ৬ জন গাংনী পার হয় একটি জিপে করে। জিআর-৮৬২৯৮১ ১০৩০ টায়। তারা কালভার্ট জি আর ৮৪২৯৭৪ এ জীপ থেকে নেমে এবং পদব্রজে পুরাতন ভোমরা বিওপিতে যায়। আমাদের তিনটি পেট জি আর ৮৩৫৯৭৪ এগুলি চালায় শত্রুরা ২০/২১ তারিখ রাতে ফিরে যায়। পারুলিয়া জিআর-৮৭৮৯০০ এর কাছে এক একটি সেকশন সানকরা-কালিগঞ্জ আক্রমণ করে।

 

২৪-৫-৭১

১১০০ টা

২৪-৫-৭১ গোযাডাঙ্গা-পারলিয়া জি আর ৮৭৮৯০০ এম/এস ৭৯ এ/১৫তে মাইনে ১ টি জিও ২১ মে ০০৩০ টায় ধ্বংস করা হয়। ১ জন অফিসারসহ হতাহয় ৩। একটি বাস তাদের বাঁচাতে আসে কিন্তু সেটি আক্রমণে শিকার হয়। ১০ জন আহত হয়।

 

২৪-৫-৭১ ২৫-৫-৭১ গোযাডাঙ্গা-২১ মে ৭১ একটি ৩ টোনার ও ৭ টি ও আর এস পারুলিয়া এস কিউ ৮৭৮৯০০ এম/এস ৭৯ এ/১৫ পৌঁছায় যেখানে এ টিকে মাইন ছিল। ফলে সেগুলো ধ্বংস হয়। ৭ জন হতাহত হয়। ইনফো-এ ২। ২৪ মে ১০০০ টায় একজন অফিসারসহ ২ সেকশন আর্মি চৌধুরীহাটে আসে যেটা সানকরাতে এস কিউ ৮২৯৪ এম/এস ৭৯ বি /১৪। ৬ জনকে হারদিয়া এস কিউ ৮১৯২ এম/এস ৭৯ বি /১৪ আর বাকিদের ছাওাবারিয়া এস কিউ ৮৩৯৪ এম/এস ৭৯ বি /১৪ পাঠানো হয়। রান্না করার সময় চৌধুরীহাটে এস কিউ ৮২৯৪ এম/এস ৭৯ বি /১৪ সানকরা চানবাড়িয়াতে ও হারদায় আমাদের সৈন্য ঝাঁপিয়ে পড়ে। ১৩০০ থেকে ১৭০০ টা পর্যন্ত গুলি চলে। এহত্রুদের ১ জন নিহত। পড়ে তারা রান্না করা খাবার ফেলে পালিয়ে যায়। শত্রুরা চিভিলিয়ান্দের কাপড় নিয়ে যায় মুক্তিযোদ্ধাদের ধোঁকা দেবার জন্য। শত্রুরা পারুলিয়াতে জি আর ৮৭৯৫৫৫ এম/এস ৭৯ এফ/২ অস্থায়ী অবস্থান নেয়। মহাম্মাদপুর থেকে আরও সৈন্য যোগ দেয়। জি আর ৭৮৪৮৯৪ এম/এস ৭৯ এফ/২। এর পর কুলিয়া এস কিউ ৮৬৯৪ ৭৯ নি /১৪ থেকে ১ প্লাটুন সৈন্য আসে ও ১ ঘণ্টা পর ফিরে যায়। শত্রুরা প্রতিদিন ২ প্লাটুন যাতে প্রায় ১ সেকশন ফোর্স থাকত তাদেরকে সখিপুর ও খাঞ্জিয়াতে পাঠাত। গ্রেডিং-এ ।

 

নাই

২৮১০০০ টা

১১৩০ টা

২৮-৫-৭১ আগে পাওয়া তথ্য মতে ইছামতী নদীতে বাঁধ ও সুইচ গেট ধ্বংস করা হয়। ২৬ মে ১০ টায় সময় শত্রুরা একজন ওয়াপদা ইঞ্জিনিয়ারকে সেটা দেখার জন্য পাঠায়।

 

কিন্তু আমাদের ভয়ে ২৬ মে ২৭০০ টা পর্যন্ত সে বাঁধ পরিদর্শনে যায়নি। সে কুলিয়াতে ১ প্লাটুন সৈন্য নিয়ে ৩ টি নৌকায় আসলেও আমাদের আক্রমণের মুখে আর আগাতে পারেনি। মাহমুদপুর স্কুলে শত্রু অবস্থানে আমরা আক্রমণ করি জি আর ৮৭৪৯৮৫ ২৭ মে ০৩০০ টায়। আমাদের সাথে ২ জন অফিসার ১ জন এন সি ও ৩ জন ও আর ২ জন গাইড ছিল। আমরা ১৫ গজের মাঝে আসলে সেন্ট্রি আক্রমণ করে। আমরা গুলি শুরু করি ও লিরাট দিয়ে ভবনের কিছু অংশ ধ্বংস করি। শত্রুদের ২৫ জন আহত হয়। আমাদের কোন হতাহত হয়নি শুধু ১ টি স্টেনগান হারাই।

 

সাতক্ষিরায় কয় হেড কোয়ার্টারের টেলি যোগাযোগ ধ্বংস করা হয়।

সুইচ গেট ধ্বংস হবার জন্য গাংনিতে প্রায় ২৫ টি বাঙ্কার নিমজ্জিত হয়। স্থানীয়রা এটা নিশ্চিত করে। সম্প্রতি কয় কমান্ডার নিহত হবার কারণে নতুন একজন নিয়োগ দেয়া হয়।

 

নং-নাই

২৯-৫-৭১

২৯-৫-৭১

০৯১০ টা

২৯০৩৩০ টায় শত্রুরা ২ টি কয় নিয়ে চারিদিক থেকে আগাতে থাকে। আমরা তাদের থামাই। প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়। তারা নিউ ভোমরা বি ও পিতে সমবেত হয়। ৩ ইঞ্চি মর্টারের শেলিং এ ১ জন নিহত হয়। আরও ৩ জন আহত হয়। তাদের হাসপাতালে পাঠানো হয়।

 

অতি সত্তর যেসব অস্ত্র দরকার-

৩০৩ বল ১০০০০, ৭ ৬২ ইন্ডিয়ান ৫০০০, ২ ইঞ্চি মর্টার এইচ ই বোমা ২০০, ৩৬ এইচ ই গ্রেনেড ২০০। গুলি চলতে থাকে তখনো। শত্রুরা এস এম জি (চাইনিজ) ও ৩ ইঞ্চি মর্টার ব্যাবহার করে।

 

নং-নাই

২৯-৫-৭১

১০৪০ টা

২৯-৫-৭১

১১৩০ টা

আমাদের সামনে শত্রুরা ব্যাটালিয়ন তৈরি করছে। সম্ভবত তারা ১২ টায় আবার আক্রমণ করবে। তাদের অনেক ক্ষতি হয়েছে ও মনোবল কমে গেছে। তাদের কমান্ডার নিহত হয় ও তার রক্তাক্ত চাইনিজ ভি এল পিস্তল জব্দ হয়। আমাদের বাহিনীর মনোবল চাঙ্গা।

 

নং-নাই

২৬-৫-৭১

৩০-৫-৭১

০৭০০ টা

বাইছানা ও চউবাড়িয়াতে ০০০০ টায় ১০ টি ব্রাশ করা হয় এল এম জি দিয়ে। আমাদের বাহিনী সানকরা সুইচ গেঁটের দিকে হারদা গেলে ১০ টি ২ ইঞ্চি মর্টার এইচ ই বোমা ইউজ হয়। কাজ শেষে শত্রুরা টের পেয়ে গুলি চালায় কিন্তু আমাদের দূরত্ব বেশী হওয়ায় আমরা আক্রমণ করিনি।

 

১০ সাইট্রেপ নং ৪

২৯-৫-৭১

৩০-৫-৭১ ১। ২৭ মে ১৬০০ টায় শত্রুরা চৌধুরী হাটে আসে জি আর ৮২৮৯২৩ এম/এস ৭৯ বি /১৪। আমাদের বাহিনী কুলিয়াতে তাদের জবাব দেয় এস কিউ ৬৯৩।

 

২। ২৮ মে ৭১ ১০০০ টায় সানকরা বি ও পিতে জি আর ৮৩১৯১২ ২ প্লাটুন শত্রুসৈন্য আসে। ও অবস্থান করে। আমাদের একটি সেকশন সেখানে অ্যামবুশ করে ৪ জন নিহত ও ৪ জন আহত হয়। একই সময়ে তাদের ২ টি সেকশন আমাদের ভোমরা অবস্থানে আক্রমণ করে জি আর ৮৪০৯৭৩। আমাদের বাহিনী তাদের জবাব দেয়। শত্রুদের অনেক ক্ষতি হয়।

 

৩। ২৯ মে ৭১ ০৩১৫ টায় শত্রুদের ২২২ এফ এফ এর একটি ব্যাটালিয়ন আমাদের ডিফেন্সে আক্রমণ করে। তাদের আর্টিলারি ও মর্টার ছিল। শত্রুরা গুলি, শেলিং, রকেট লাঞ্চার ও গ্রেনেড ইউজ করে। যুদ্ধ ১৪ ঘণ্টা চলে (১৬১৫ টা)। শত্রুদের প্রচুর ক্ষতি হয়। স্থানীয় জনগণ জানায় ২ ট্রাক ভর্তি লাশ তারা সাতক্ষিরার দিকে নিয়ে গেছে। আমরা নিম্ন লিখিত জিনিস জব্দ করি-

 

১। এক জন ক্যাপ্টেন

২। একজন এল / এনকে নিয়াজ মোহাম্মদ (২২ এফ এফ কয়)

 ৩। একজন সিপাহি-নাম মুন্সেফ খান (২২ এফ এফ) অস্ত্র:

ক-একটি ব্লান্টিসাইড-এ টিকে-১ টি

খ চীনা রাইফেল-১

গ এস এম জি  চীনা-২

ঘ হাত গ্রেনেড-১

ঙ পিস্তল ৭,৬২-১

চ ব্লান্টিসাইড ৮৩ মি মি, রকেট ১

ছ ভি এল পিস্তল-১

 ডকুমেন্টস:

ক-সিভিলিয়ান অস্ত্র লাইসেন্স ফর্ম নং ২৬৭৩০৯৬

সেপাই মুন্সাফ খান

খ নং ২৬৭৫৬৪৩ ল্যান্স নায়েক নিয়াজ মোহাম্মদ

গ ফটোগ্রাফ-৫ টি।

ঘ-পরিচয় পটর পার্স-১

ঙ-টাকার পার্স-সাথে ৪/৭৬ পয়সা। ডকুমেন্ট থেকে দেখা যায় ১ টি ব্যাটালিয়ন আক্রমণ করেছিল। হেড কোয়ার্টার কয় ও সি কয় এর ডকুমেন্ট জব্দ হয়। এই ব্যাটালিয়ন যশোর ক্যান্টনমেন্টের ২২ এফ এফ রেজিমেন্ট। ১ কয়ের চেয়ে বেশী ফর্স নিহত হয়। আমাদের বাহিনী লাশ আনতে গিয়ে দেখে সেখানে কমপক্ষে ৫০ টি লাশ পড়ে আছে।

 

আমাদের মনোবল-আমাদের বাহিনী ১৪ ঘণ্টা সাহসের সাথে যুদ্ধ করে। ভারতীয় আর্মি অফসার বলেন আমরা অনেক সাহসী ভূমিকায় ছিলাম। একজন সৈন্য ও পিছু ফেরে নি। আক্রমন আরে শেলিং চলতেই থাকে।

 

আমাদের ক্ষয়ক্ষতি

১। মৃত্যু-৮১৩৭-সেপাই আব্দুল মান্না ন

১৭৬৬০-সেপাই আবু তালেব

আহত-

৬৫৭২-সেপাই আব্দুর রশিদ

৭৭০৮-সেপাই চারু গোপাল বরুয়া

৬৪৮৯-সেপাই লুতফর রহমান

১২৩৭৬-সেপাই জামালুদ্দিন

৮৪৬৬-সেপাই সারয়ার মৃধা

১৫১২৪-সেপাই নানু মিয়া

১৮০১১-সেপাই জাহাঙ্গীর আলম

 

ইতিন্দাতে ২ জন শহীদকে কবর দেয়া হয়। সকল আহতদের বাদরতলা হাসপাতালে নেয়া হয়। জামাল ও চারু গোপালকে কলিকাতা পাঠানো হয়। অনেকক্ষণ গুলি করার জন্য কিছু রাইফেল ও এল এম জি নষ্ট হয়ে যায়।

 

১১     সাইট্রেপ ৯

২৬৭১

একটি কয়

গোজাডাঙ্গা

১। ১ জুন ৭১ শত্রুরা একজন প্রেস ফটোগ্রাফারকে আমাদের আগের ডিফেন্সে আনে ও আমাদের বাঙ্কারের ছবি তোলে। ২। বাইকারিতে জি আর ৭৯৬০৬৬ এম/এস ৭৯ বি /১৪ এ টিকে মাইন পোতে।

 

১২ নং-নাই

০৯০৯৪০

৯-৬-৭১ কালীগঞ্জে ৭-৬-৭১ তারিখে কালীগঞ্জে পাকসেনাদের ২০ জন নিহয় হয়।

 

১৩ জি ০০১০

১৩০৬০০ টা

১৩-৬-৭১ ১২২৩৪০ টায় সানকরা এস কিউ ৯০৮৪ এম/এস ৭৯ বি /১৩ ও ভোমরাতে ২ কয় সৈন্য ভোমরার সাধারণ এলাকায় আক্রমন করে। এটা ১০ মিনিট চলে। শত্রুরা ও ইঞ্চি এইচ এম জি মর্টার এল এম জি ও এস এম জি ইউজ করে। ১৩০২৫০ পর্যন্ত যুদ্ধ চলে। হতাহত যানা যায়নি।

 

১৪ জি ০০১১

১৩-৬-৭১

১৩-৬-৭১ সাইট্রেপ নং ১০ এর চলমান অংশ। তারিখ ১৩-৬-৭১। হতাহত ১৪ জন

 

১৫ সাইট্রেপ

১৩১৪০০

১৪-৬-৭১ ওয়াজেদ আলি চৌধুরী এক্স-সি ইউ সি কলারোয়া থানা এলাকায় শান্তি কমিটির প্রেসিডেন্ট হিসাবে কাজ করছিলেন। তাকে মুক্তি বাহিনীর একটি কয় ১২ জুন রাতে হত্যা করে।

 

১৬ সাইট্রেপ জি ১২

১৪০ ৮৫৫

১৪-৬-৭১ বাইকারি বি ও পিতে ১০০ জন শত্রু সাথে ১ টি আর আর ২ টি এম জি ছিল। বি ও পিতে তাদের পাকা ডিফেন্সে ছিল। আমাদের বাহিনীর সাথে অনেক হুলই বিনিময় হয় ১৪০০১৫ থেকে ১৪০২৩০ পর্যন্ত।

 

১৭ সাইট্রেপ ১৭

১৪১৭৪৫

১৫-৬-৭১ ১২ এর চলমান হিসাবে-তারিখ ১৪০৯৫৫টা। প্রায় ২০ জন নিহত ও একটি এম জি ধ্বংস হয়। প্রতিশোধ হিসাবে আজ সকালে স্থানীয় গ্রামে আক্রমণ করে। নুর হাজি নামে জামাতে ইসলামের একজনকে হত্যা করা হয়।

 

১৮ জি ০০১৮

১৬০৯৩০

১৬-০৬-৭১ ১১-৬-৭১ রাতে সাতক্ষিরা খুলনা ও সাতক্ষিরা যশোরের লাইনে আমাদের বাহিনী টেলিফোন লাইন নষ্ট করে। সাতপারা থানা পাইকগাছা খুলনার শান্তি কমিটির সেক্রেটারি সালাউদ্দিন গাজিকে ১২-৬-৭১ তারিখে মুক্তিবাহিনী হত্যা করে।

 

১৯ জি ০০১৯ ১৯০৯০০ টা ১৯-৬-৭১ বাইকারিতে এস কিউ ৭৫০১ এম/এস ৭৯ বি /বি পাকসেনারা একটি ক্যাম্প করে। আমাদের বাহিনী ১৯০১০০ টায় মর্টার দিয়ে তাদের আক্রমণ করে। ৩ ঘণ্টা যুদ্ধ চলে। শত্রুরা পালিয়ে যায় ও বি ও পি ধ্বংস করা হয়। সেখানে ও এর আশেপাশে বাংলাদেশের পাতাকা টানানো হয়। শত্রুদের একটি যান শেলিং দিয়ে ধ্বংস করা হয়। হতাহয় জানা যায়নি।

 

২০ জি ০০২০

২০০৫৩০

২০-৬-৭১ ১৯১৭০০ টায় ২ জন অয়াক্সেনা হত্যা করা হয়। তারা বাইকারি বি ও পিতে বাঙ্গালদেশের পতাকা নামানোর চেষ্টা করছিল।

 

২১ জি ০০২১ ২০-৬-৭১ কাটিয়াপারা থানা পাইকগাছা খুলনায় শান্তি কমিটির কয়েক জনকে হত্যা করা হয়। তারা হলেন ১। আশরাফ মোড়ল ২। মাহতাব গাজি ৩। আবুল মোড়ল।

 

Scroll to Top