শিরোনাম | উৎস | তারিখ |
৪০। মুক্তিযোদ্ধাদের পদক প্রাপ্তির জন্য সুপারিশনামা | ১ নং সেক্টরের দলিলপত্র | ৩০ জুলাই ১৯৭১ |
ট্রান্সলেটেড বাইঃ Razibul Bari Palash
<১১, ৪০, ৪৯০-৪৯১>
গোপনীয়
পরিশিষ্ট এ
হেড কোয়ার্টার বাংলাদেশ ফোর্সেস
চিঠি নং – ১০১৫ এ
৩০ জুলাই ৭১
জমা দিতে হবে ট্রিপলেট আকারে
বীরত্বের পুরস্কার
বাংলাদেশ বাহিনীর জন্য সুপারিশ
(মুক্তিবাহিনী)
১। ব্যক্তিগত / রেজিমেন্টাল / সার্ভিস সংখ্যা: ৩০০- ৩৮২
২। র্যাংক ও তারিখ – সুবেদার, সুব/ মেজর: ২৬-৪-৭১ টেম্প (অফিসারদের জন্য)
Actg —–
৩। ট্রেড এবং / অথবা বর্গ: G.D / ক্লাস II
৪। পূর্ণ নাম (মরণোত্তর ফখরুদ্দীন আহমদ চৌধুরী পুরস্কার, নাম এবং আত্নীয় পরবর্তী হেলেনা আক্তার (স্ত্রী) এর পূর্ণ ঠিকানা ক্ষেত্রে ছাড়াও দেওয়া যাবে): শাখা-সেনা, নৌ, বিমান বাহিনী,
৫। ব্রাঞ্চ – আর্মি, নেভি, এয়ার ফোর্স, গেরিলা, স্পেশাল ফোর্স, ই পি আর
৬। আর্মিদের ক্ষেত্রে – রেজিমেন্ট / কর্পস: সেনাবাহিনীর যদি ১৪ উইং (ইপিআর)
৭। সাব ইউনিট এবং ইউনিট যা ইপিআর এর সঙ্গে সঞ্চালিত:
চট্টগ্রাম সেক্টর
৮। বর্তমান সাব ইউনিট, এবং ইউনিট ক্রমিক নং ৭ সেক্টর ১ বাদে অন্য ইউনিট
৯। তথ্যসূত্র (তারিখ, সময়, স্থান এবং প্রেমপূর্ণ কর্মের পূর্ণ কিন্তু সুনির্দিষ্ট বিবরণ দিতে. ডিগ্রী নির্বচন দপ্তরে বাংলাদেশ ফোর্সেস চিঠি নং ১০১৫ ৩০ জুলাই ৭১ প্যারা ১).
১। মে মাসে এই জেসিও ২ সপ্তাহ ধরে কমান্ড করে ও সুভাপুর সেতু রক্ষার সময় প্লাটুনকে ডিসঅর্গানাইজসড করে।
২। শত্রুর ভীষণ চাপের বিরুদ্ধে যুদ্ধে তিনি এই অত্যাবশ্যক সেতু ব্যবহারের বাধা দেন দীর্ঘ ২১ দিনের জন্য। ব্যাটালিয়ন এবং ব্রিগেড শক্তির শত্রু ট্যাংক এবং কামান দ্বারা আক্রমণে এক সময় পিছু হটতে বাধ্য হয় এবং তাদের মানুষ এবং বস্তুগত প্রচুর ক্ষতি হয়।
৩। দীর্ঘ ২১ দিনের যুদ্ধে তিনি যে সাহস এবং বীরত্ব দেখিয়েছেন তা এই জেসিও এর বীরত্বের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
(পৃথক শীট ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যেতে পারে যদি স্থান অপর্যাপ্ত হয়)
১০. সংখ্যা, পদমর্যাদা ও সাক্ষীদের নামের সঙ্গে স্বাক্ষর;
ক) সাক্ষী ১ – স্বাক্ষর / মেজর ০৭ ডিসেম্বর ৭১
(PA7210M রফিকুল ইসলাম)
খ. সাক্ষী ২ স্বাক্ষর ক্যাপ্টেন ০৭ ডিসেম্বর ৭১
(PSS-I0334 মাহফুজ উর রহমান)
গ. সাক্ষী ৩ –
গোপনীয়
১১ সুপারিশ এবং কমান্ডিং অফিসারের স্বাক্ষর
স্বাঃ / -ক্যাপ্টেন
কমান্ডার সাব সেক্টর ‘বি’
(মাহফুজ ড রহমান)
তারিখ-০৭ ডিসেম্বর ৭১
১২. ব্যাটালিয়ন বা সমমানের কমান্ডারের সুপারিশ এবং স্বাক্ষর- তারিখ-
১৩ নং সেক্টরের বা সমমানের কমান্ডারের সুপারিশ এবং স্বাক্ষর (ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক এর অনুপস্থিতিতে)
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বীরত্বসূচক পুরস্কারের জন্য প্রস্তাবিত।
তারিখ ০৭ ডিসেম্বর ৭১
স্বাঃ / –
মেজর
কমান্ডার, ১ নং সেক্টর
বাংলাদেশ বাহিনী
(এম রফিকুল ইসলাম)
১৪। সুপারিশ এবং নিরীক্ষণ বোর্ডের
প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষর —–
তারিখ ———-
১৫. সি-ইন-সি এর এন্ডর্স্মেন্ট এবং স্বাক্ষর
তারিখ ———–
১৬। অনুমোদন ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর স্বাক্ষর. তারিখ ——
১৭। তারিখ এবং পুরস্কার ————
১৮। তারিখ এবং পেমেন্ট বা পুরস্কার —————
১৯ অরিজিনাল প্রাপ্তির পদ্ধতি প্রজ্ঞাপন সংখ্যা ( রেকর্ডের জন্য) —————————-
গোপনীয়
—————–