৬ নং সেক্টরের তৎপরতা সংক্রান্ত কিছু তথ্য

শিরোনাম উৎস তারিখ
৯৬। ৬ নং সেক্টরের তৎপরতা সংক্রান্ত কিছু তথ্য ৬ নং সেক্টরের দলিলপত্র ১৯৭১

 

ট্রান্সলেটেড বাইঃ Razibul Bari Palash  

<১১, ৯৬, ৬১২-৬১৮>

 

হেড কোয়ার্টার

সেক্টর কমান্ডার

এম এফ রংপুর / দিনাজপুর সেক্টর

২৪ জুন ৭১

 

প্রতি

সেক্টর কমান্ডার

এম এফ রংপুর / দিনাজপুর সেক্টর

 

 

বিষয়: কমিউনিকেশন পরিকল্পনা

 

১। এই সাব সেক্টরের কমিউনিকেশন পরিকল্পনা জানার জন্য পাঠিয়ে দেওয়া হল। এটা  যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাস্তবায়ন করুন।

২। এই হেড কোয়ার্টারে কোনো রেডিও মেকানিক নেই।  ক্যাপ্টেন নজরুলের কাছে আছে।  HPR SIG জেসিও যিনি ক্যাপ্টেন নজরুল সঙ্গে আছেন তাকে কয়েক দিনের জন্য পাঠানোর  অনুরোধ করছি।

 

স্বাঃ / –

কমান্ডার এম এফ

সাব সেক্টর রংপুর

(এনএ ডব্লিউ নাওাজুদ্দিন)

 

 

 

কমিউনিকেশন পরিকল্পনা

রংপুর সেক্টর.

 

১। এইমঃ রংপুর সেক্টরে  একটি ভাল কার্যকরী ও দ্রুত যোগাযোগ ব্যাবস্থা তৈরি করা

 

এক্সিকিউশনঃ

২। দফা  : SIG এনসিও সীমান্তে যোগাযোগের জন্য  ওয়ারলেস সেট নং SBT 20 এর ব্যবস্থা করতে হবে ।

নিচের প্রতিটি জায়গায় একটি সেটএর ব্যাবস্থা করতে হবে।

ক. এস  বি জি দপ্তরে

খ. N. খেতাবের কুটি  এ.পুর বি ও পি এর বিপরীতে    – দূরত্ব ৮

 

গ. গীতল দহ   – দূরত্ব ৭

 

 

ঘ. চামটা. ৮ টি

ই. বিপরীত জাওরানি ৫ টি

চ. বারা মরিচা দই কাব্যের বিপরীত ৪ টি

 

ছ. ফুল বান  ৪ টি

 

. ধাপ : টেলিগ্রাফিক সেটের মাধ্যমে ফুলবাড়ি থেকে সদর দপ্তর পর্যন্ত যোগাযোগ  স্থাপন করা হবে. সিঙ্গিমারি-পাটগ্রাম ও  ফুলবাড়ি-সিঙ্গিমারি পর্যন্ত যোগাযোগ স্থাপন করা হবে।

 

. এডমিন & লগ: একটি Sig এনসিও প্রধান সদর দপ্তর এবং সব অপারেটরদের সাথে যোগাযোগ করবেন।

 

৫। পূর্বাঞ্চলে রওমারি এবং পশ্চিমে চিলাহাটির মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করা হবে এবং যখন আরও সেট পাওয়া যাবে তাদের তা দেয়া হবে ।

 

জনবল: প্রতিটি সেট ২ জন অপারেটর দ্বারা পরিচালিত হবে এবং তারা সার্বক্ষনিক কাজ করবে। প্রধান সদর দপ্তর সহ মোট ৪ জন সিগনাল অপারেটর থাকবে। তারা হেড কোয়ার্টারের পাশাপারি সেক্টর কমান্ডার দের সাথে যোগাযোগ রাখবে।

 

ডায়াগ্রাম এবং নেট

 

কেতাবের কুটি

গিতালদাহা

চাম্পতা

সিঁতাই

অপ ডাইখাওয়া

বাড়া মারিচা

ফুল বাড়ি

 

—————————————————————————–     

 

নং – ১ কয় মুক্তি বাহিনী

৭-৮-৭১

 

প্রতি

সাব সেক্টর কমান্ডো এম বি রংপুর

বিষয়: অপারেশন দায়িত্ব.

 

১. নিম্নলিখিত লোকদের পাটেশ্বরী & নাগেশ্বরী কাছাকাছি রাজাকার ধরতে ও রাইফেল দিয়ে গ্রামে টহল দিতে পাঠানো হয়।

 

পি ৫৪৪                       মুক্তিবাহিনী            মোজাফফর হোসেন   অস্ত্র

এ ৩৯৩১৭৮৮                         নুরুল ইসলাম                 ক) রাইফেল — ৩

পি ৫০১                               লিয়াকত                       খ) বেয়নেট – ৪

পি ৫৩৭                               মোশাররফ হোসেন            গ) গ্রেনেড —- ৪   

                                আজিজুর রহমান              ঘ) ৩০৩ এমও – ৯০ রাউন্ড

                                নাসির উদিন

পি ১০৫                               মোঃ সাইদুল ইসলাম

পি ৮৬২                               ফরিদ মিয়া

এ ৩৯৪১১৮৯২                        এনায়েত হোসেন

এ ৩৯৩৭০৮২                        আহুল হোসেন

 

২।  নং এম / ৫০১৬৫ এন.কে আজিজুল হক ২) এম ৫৩১৭২ আমীর বক্স চৌধুরী ৩) মুক্তিবাহিনী ইয়াকুব আলি কে রেলওয়ে এলাকা এবং চেকপোস্ট এলাকায় , রাজারহাট -আর / এস ও টাকিরহাট আর / এস মধ্যবর্তী সেতুতে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়া হয়। তারা আসলে এবং তাদের থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে আমি ২/৩ দিনের মধ্যে উল্লিখিত পোস্টে হামলা করব।

 

৩. মুক্তিবাহিনী আবদুর রহমান. শামসুর রহমান ও শাহাদাত হোসেন পাটেশ্বরী ঘাটে, নাগেশ্বরীর নিম্নলিখিত পয়েন্ট দেখার জন্য পাটেশ্বরী রাস্তা এবং কুমার পুর ব্রিজেএ দায়িত্ব দেয়া হয়।  বিস্তারিত: –

ক) TPT দের চলাফেরা

খ) বাহিনী

গ) ব্রিজে দায়িত্ব পালনের জন্য কতজনকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে 

ঘ) কত জন লোক রেগুলার ফোর্সেস?

ঙ) “রাজাকার’’?

চ) ফেরি ঘাটের কন্ডিশন ও যেখানে নৌকা রাতে রাখা সেখানে কোনো সেন্ট্রি দায়িত্বে আছে কিনা।

ছ) কিভাবে কুড়িগ্রাম ঘাটে নৌকার  ক্ষতি করা যায়

জ) সকল সংযোগ সড়ক চেক করা (তাদের কাছে ২ টি গ্রেনেড আছে )

 

৪. মুক্তিবাহিনী নূর মোহাম্মদ এবং ১১৭৮২২ আব্দুল করিম কে ৩ টি গ্রেনেড সহ সিঙ্গারবারি ব্রিজ আক্রমণ করে সেন্ট্রিদের তাড়ানো ও তাদের রাইফেল জব্দ করার নির্দেশনা দেয়া হয়।

 

৫. ৪ জন জওয়ানকে রাজারহাট -আর/ এস থেকে সিঙ্গারদাবারি আর / এস এর  মধ্যে টেলিফোন টেলিগ্রাম তার কাটার নির্দেশনা দেয়া হয় । ৮-৯-৭১ তারিখ রাতে নির্দেশনা দেয়া হয় এবং নমুনা হিসাবে কিছু তার জমা দিতে বলা হয়।

 

৬. ৪ জওয়ানকে ইতিমধ্যে ৪ টি গ্রেনেড কুড়িগ্রাম এর নিম্নোক্ত এলাকায় নিক্ষেপের নির্দেশনা দেয়া হয়। তারিখ ৫-৭-৭১

1) এক টি গ্রেনেড S.D.P.O এর বাংলো.

2) S.D.O এর বাংলো

3) শহরের যেকন গুরুত্তপূর্ন স্থাপনা.

 

৭। উপরের কাজের শেষে রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে।

 

স্বাক্ষর

কোম্পানি কমান্ডার

মুক্তিফৌজ

 

ডি টি ও

১১০৮৩০

 

এফ এ কয় মুক্তিবাহিনী

প্রতি

এস এস হেড কোয়ার্টার মুক্তিবাহিনী

 

 

নং –  XY

অপারেশন এর দায়িত্ব. ৯-৯-৭১ তারিখে ৩ টি দলকে অপারেশন দায়িত্ব নির্দেশনা দেয়া হয়। এক টি পার্টি-Str -৪০, পার্টি আমি / সি সুবেদার শামসুল হক পাটেশ্বরী থেকে (কোমদপুর) যাবে। এই দল এলাকায় পৌঁছে পাক বাহিনীর উপর গুলিবর্ষণ করে। ১০-০২-০০ থেকে ১০-০২-৩০ টা পর্যন্ত ভারী গুলি বিনিময় চলে। তারা সাড়ে চারটায় হেড কোয়ার্টারে ফিরে আসে। গুলিবর্ষণের ফলে ২ পাক সেনা ও ১ রাজাকার মারা যায় এবং ৪ রাজাকার আহত হয়।

 

৯-৯-৭১ তারিখে দ্বিতীয় পার্টি কুড়িগ্রাম কার্যক্রম -৩৮ এর ব্যাপারে নির্দেশনা অনুযায়ী যায়। (৮১ মিমি মর্টার সহ) । সুবেদার আব্দুল ওয়াহাব ধাসের হাঁট পৌঁছান যা কুড়িগ্রাম থেকে সোয়া ১ মাইল উত্তর পশ্চিমে। ১০০২৩০ টায় এই দল কুড়িগ্রাম পুরাতন ও নতুন স্টেশনের  উপর গুলি চালায় এবং তারা ৬ রাইন্ড বোমা নিক্ষেপ করে। বিবরণ এখনো পাইনি। তারা ফুলবাড়ি হেড কোয়ার্টারে ১৩০০ টায় ফিরে আসে।

 

আমি আজ রাতে আবার (১০/১১-৭১)কুড়িগ্রামেআরো ৬ রাউন্ড বোমা নিক্ষেপের নির্দেশনা দেই। নায়েক সুবেদার আব্দুল ওহাব এর কাছ থেকে এখনো কোন রিপোর্ট পাই নাই। পেলে হেড কোয়ার্টারে জানানো হবে।

 

৯-৯-৭১ ১৮০০ টায় তৃতীয় দলকে রাজারহাট এর কাছাকাছি একটি সেতু র ব্যাপারে নির্দেশনা দেয়া হয় যারা ফুলবাড়ি থেকে আসবে। নির্দেশনা অনুসারে তারা ২৩০০ টায় পাক পোস্টের উপর আক্রমণ করে। তারাও জবাব দেয়। পরে তাড়া পালিয়ে যায়। গুলিতে তেমন কিছু হয় নাই। পার্টি ১০-৯-৭১ ১৪৩০ টায় ফুলবাড়ি চলে আসে।

 

নোট: এম / -সিপাহি আবদুর রহমান কে গত ৭ দিন ধরে তথ্য সংগ্রহের জন্য কুড়িগ্রাম ঘাটে পাঠানো হয়। ১০-৯-৭১ তারিখে খবর দেন ১-৯-৭১ তারিখে ১৬০০ টায় ৭০-৭৫ জন পাকসেনা নৌকায় ধরলা নদী পাড় হয় – তাড়া পাটেশ্বরী থেকে কুড়িগ্রাম যাচ্ছিল।

 

সে দেখে তাদের কাছে ৭ টি ভারী অস্ত্র, র টি গ্রেনেড গান আছে। তিনি আরও সংবাদের জন্য সেখানে অবস্থান করছেন।

 

স্বাঃ

 

কোম্পানি কমান্ডার

মুক্তি ফৌজ

 

অতি গোপনীয়

পি ধ্বংস

 

১. মিশন: ভুরুংমারি থেকে শত্রুদের তাড়ানো .

২. শত্রু অবস্থান: শত্রু রা প্রায় এক কয় ভুরুঙ্গামারী অবস্থান করছে.

 

 

প্রধান অবস্থান হল –

ক) ভুরুঙ্গামারী স্কুল কপ্স – ১ সেকশন

খ. বাসস্ট্যান্ড এর ৪০০ গজ উত্তরে গাছ  – ১ সেকশন

গ. বাস স্ট্যান্ড – ১ সেকশন

ঘ. থানা অফিস-হাজী বারী এলাকা- ১ প্লাটুন

ই. কলেজ এলাকার ২০০ গজ দক্ষিণে বাগান  – ১ সেকশন

চ. কলেজ এলাকার ২০০ গজ দক্ষিণ-পশ্চিমে  – ১ সেকশন

ছ. কলেজ এলাকা থেকে ৫০০ গজ ডুরে রায়গুনে –  ১ সেকশন

জ. রোড এর কাছে কুটির এলাকা।- ১ সেকশন

ঝ) টি জংশন – ১ সেকশন

ঞ) এর ২০০ গজ উত্তরে – ১ সেকশন

 

 

৩। এক্সিকিউশন: ২ পর্যায়ে কাজ হবে।

১-  গ্রুপিং – ফোর্স এ, ১ নং কয়, ৫ নং কয়।

 

২-  বাহিনীর কমান্ডার “এ’-মেজর নওয়াজেস

৪- কাজ –  শত্রু দের সদর দপ্তরে ধ্বংস করা এবং কলেজ ও টি জাংশন মুখী অবস্থান।

 (ক)১ নং দলের অধিনায়ক লে রহমান

১- কাজ – শত্রু সিপি ধ্বংস এবং তারপর পশ্চিম থেকে কলেজ কে মুখোমুখি রেখে অবস্থান।

(খ) কয় ৫ এর কমান্ডার সুবেদার মোস্তফা

 (১) শত্রুদের দপ্তরের উড়িয়ে দেয়া এবং হ্রদ পর্যন্ত উত্তর দিকে টি জাংশন মুখোমুখি রেখে অবস্থান।

(৫) ফোর্সবি ‘

(১) গ্রুপিং-

(ক) ২ নং কয় বিয়োগ

(খ) সেক মর্টার  -১

(২) কমান্ডার সুবেদার বোরহান

(৩) কাজ হল – ভগবঞ্চর -বনগাঁ বরাবর আগানো ও বাস স্ট্যান্ডের কাছে শত্রু অবস্থান বন্ধ করা। ০৩০০ টায় অবস্থান নিতে হবে। শত্রুদের অবস্থানে হেভি আর্টিলারি ফায়ার চালানো।

 

(৬) ফোর্স “সি”

(ঝ) গ্রুপ – ১ , পিএল প্লাস প্রাক্তন ৪ কয়

 (১) জয় মনিরহাট ক্রসিং এ ২০০০ টায় অবস্থান নেয়া ও পরবর্তি আদেশ দেয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা।

দিনের বেলায় ও কি আমার আদেশ পর্যন্ত অবস্থানে থাকা.

(গ)”সি”বাহিনীর কমান্ডার সুবেদার আফতাব

খ. পর্ব – ২

১) সাধারণ পরিকল্পনা- প্রথম পর্বের অবস্থা অনুযায়ী ব্যাবস্থা নিতে হবে।

(ক)শত্রু রা অগোছালো ভাবে যদি চলে যেতে চায় তাহলে আমরা তাড়া করব

(খ) যদি তারা যদি অবস্থান নেয় তাহলে তাদের নিচের নিয়মে আক্রমণ করবে

 

(ঝ) ফোর্স এ- কলেজ এলাকা এবং টি জংশন

(২) বাস স্টপ পর্যন্ত শত্রুদের অবস্থান এলাকা – ফোর্স বি

 (গ)ফোর্স সি- নিজ অবস্থানে থাকবে

 

৭. কমান্ডারের নির্দেশনা:

ক)  সময়সূচী – নিচের বিষয় মাথায় রেখে বিস্তারিত সিদ্ধান্ত হবে

 (১) সকল দল ০১০০ টার মধ্যে আগ্রগামি হবে

 (২) জিং ফোর্স ২০০০ টায় অবস্থান নেবে

খ. রুট: বাহিনীর জন্য রুট হবে রেল পথ ও জয় -বনগাঁ রাস্তা ।

গ. ফায়ার এসপি: টাস্ক ফোর্স কমান্ডোর অধীনে থাল্বে আর্টিলারি ফায়ার ।

ঘ. ফার্ম ঘাঁটি: সকল বেইজ ২২০০ টায় নিরাপদ করা হবে।

 

১ – ভবনগর – ১ প্লাটুন ২ কয়

২- রেলব্রিজ জয়ের  কাছাকাছি  – ১ সেক্টর ৪ কয়

৩- ১ বি জয় ১ প্লাটুন ৪ কয়

মোট অংশগ্রহণকারী ৩৩০. ডিস্ট্রিবিউশন হল:

প্রথম কয় – ৮০

২ কয় -৯০

 

চ. RAP- জয়-মেড অফিসার RAP এর জন্য উপস্থিত থাকবেন.

ছ. ফায়ার কন্ট্রোল: ফায়ার সব কমান্ডো পর্যায়ে কন্ট্রোল করা হবে.

জ. ওয়ারলেস – সুবেদার বোরহান -১ টি আমাকে -১ টি . এইচ/ টি

ঝ) যদি কোন দিক থেকে গুলি আসে তাহলে কমান্ডারের আদেশ ছাড়া কেউ গুলি চালাবে না।

 

শত্রু অবস্থান

 

 

স্থান                    এলাকা                        শক্তি                   মন্তব্য

 

১। ভুরুঙ্গমারি          ক) সি ও অফিস              ১৫                     রাজাকার

খ) কলেজ             ৩                      সেন্ট্রি

গ) চারপাশে           –                       রাজাকার

 

২। জয় মনির হাঁট     ক) লেভেল জিং

খ) ফুল কুমার শাখা   ৩                      সেন্ট্রি

 

৩। আন্ধারিঝর                 ক)স্কুল মাঠের দুইটা তাবুতে ৪০-৪৫                       নিয়মিত রাজাকার আছে

 

৪। রায় গঞ্জ            ক)ব্রিজ                                                নিয়মিত রাজাকার

খ) উত্তর বাড়ির হাউজ        ৫০                     এম এম জি পোস্ট মাইন

 

 

৫। নাগেশ্বরী           থানা                   ১-১০                  রাজাকার/অফিসার   

 

 

 

আমাদের বাহিনীর অবস্থান

 

 

(ক) গাংলা

(খ) তালতলা বোর্ড হাঁট

(ক) কাঁঠাল বাড়ি

(ক) রায়গঞ্জ। 

 

 

Scroll to Top