<2.56.289>
শিরোনাম | সূত্র | তারিখ |
রবীন্দ্র সংগীত বর্জনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মওলানা ভাসানীর বিবৃতি | দৈনিক ‘পাকিস্থান’
|
২৮জুন, ১৯৬৭ |
রবীন্দ্র সংগীত বর্জনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মওলানা ভাসানীর বিবৃতি
রেডিও পাকিস্থান হতে রবীন্দ্র সঙ্গীত প্রবেশন সম্পর্কে ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির সভাপতি মওলানা ভাসানী গতকাল মঙ্গলবার নিম্নলিখিত দিয়েছেন।
“তথ্যমন্ত্রী জনাব সাহাবুদ্দিন ঘোষনা করেছেন যে, রবীন্দ্র সঙ্গীত ইসলাম ও পাকিস্থানের ঐতিহ্য পরপন্থী বিধায় আর বেতার ও টেলিভিশনের মারফত পরিবেশিত হবে না।“
“ কিছুদিন পূর্বে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জনাব সবুর খানও রবীন্দ্রনাথা সম্পর্কে অনুরূপ বক্তব্য পেশ করেছিলেন। তাঁদের এই বক্তব্য পাকিস্থান সরকারের মনোভাবেরই প্রকাশ কিনা, ইহাই সরকারের নিকট আমার জিজ্ঞাস্য।“
রবীন্দ্রনাথ তাহার কাব্য,সাহিত্য,ছোটগল্প,প্রবন্ধ, নাটক ও উপন্যাস ও সংগীতের মাধ্যমে বাংলা ভাষাকে নতুন গৌরবে অভিষিক্ত করেছেন।
রবীন্দ্রনাথের অবদান সার্বজনীন।
ইসলাম সত্য ও সুন্দরের জন্ম ঘোষনা করেছেন। এই সত্য ও সুন্দরের পতাতাকে তুলে ধরেছেন রবীন্দ্রনাথ।